ঢাকা : বিপুল পরিমাণ সম্পদ অর্জনের উৎস খুঁজতে অস্ত্র ব্যবসায়ী ও ড্যাটকো
গ্রুপের চেয়ারম্যান ডা. মুসা বিন শমসেরকে (প্রিন্স মুসা) জিজ্ঞাসাবাদের
জন্য তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদক কার্যালয় থেকে বৃহস্পতিবার এ নোটিশ করা হয়েছে। দুদকের সিনিয়র উপ-পরিচালক মীর মো. জয়নুল আবেদীন শিবলী এ নোটিশ করেছেন। নোটিশ আগামী ১৮ ডিসেম্বর দুদকের জিজ্ঞাসাবাদে হাজির থাকতে বলা হয়েছে। কমিশন সূত্র এ সব তথ্য নিশ্চিত করেছে।www.24banglanewspaper.com
দুদক সূত্র জানায়, প্রিন্স মুসার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের অভিযোগ ২০১১ সালে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। তবে অজ্ঞাত কারণে দুদকের এ অনুসন্ধান আলোর মুখ দেখেনি। এরপর চলতি বছরের বিজনেস ম্যাগাজিন ফোর্বস এর প্রতিবেদন বিবেচনায় নিয়ে দুদক আবারও নতুন করে অনুসন্ধান শুরু করে।
সূত্র জানায়, ফোর্বস ম্যাগাজিন অনুযায়ী, মুসা বিন শমসেরই বাংলাদেশের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি। তার সম্পত্তির মূল্য প্রায় ১২ বিলিয়ন ইউএস ডলারের ওপরে। তিনি অস্ত্র সরবরাহকারী হিসেবে আন্তর্জাতিকভাবে ব্যাপক পরিচিত। ডা. মুসা ১৯৯৭ সালে যুক্তরাজ্যের নির্বাচনে অনুদান দিতে চেয়ে সমালোচনার মুখে পড়েন। লেবার পার্টির প্রার্থী টনি ব্লেয়ার নির্বাচনী প্রচারণা চালানোর জন্য তার পাঁচ মিলিয়ন ডলার অনুদান প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। উপমহাদেশের শীর্ষস্থানীয় এই ধনী এক বিলিয়ন পাউন্ড উপার্জন করেছেন বেশিরভাগ ট্যাঙ্ক, যুদ্ধবিমান, ক্ষেপণাস্ত্র বেচাকেনার ব্যবসা করে।
সূত্র আরও জানায়, ২০১১ সালের ২৪ জুন মুসার ব্যাংক হিসাব তলব করেছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। একই সঙ্গে তার নো ইউর কাস্টমার (কেওয়াইসি) ফর্মের সব তথ্য জানতে চেয়েছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। দুদকের চাহিদার ভিত্তিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক মুসার ব্যাংক হিসাব তলব করলেও রহস্যজনক কারণে এ বিষয়ে কোনো অগ্রগতি হয়নি।
রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদক কার্যালয় থেকে বৃহস্পতিবার এ নোটিশ করা হয়েছে। দুদকের সিনিয়র উপ-পরিচালক মীর মো. জয়নুল আবেদীন শিবলী এ নোটিশ করেছেন। নোটিশ আগামী ১৮ ডিসেম্বর দুদকের জিজ্ঞাসাবাদে হাজির থাকতে বলা হয়েছে। কমিশন সূত্র এ সব তথ্য নিশ্চিত করেছে।www.24banglanewspaper.com
দুদক সূত্র জানায়, প্রিন্স মুসার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের অভিযোগ ২০১১ সালে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। তবে অজ্ঞাত কারণে দুদকের এ অনুসন্ধান আলোর মুখ দেখেনি। এরপর চলতি বছরের বিজনেস ম্যাগাজিন ফোর্বস এর প্রতিবেদন বিবেচনায় নিয়ে দুদক আবারও নতুন করে অনুসন্ধান শুরু করে।
সূত্র জানায়, ফোর্বস ম্যাগাজিন অনুযায়ী, মুসা বিন শমসেরই বাংলাদেশের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি। তার সম্পত্তির মূল্য প্রায় ১২ বিলিয়ন ইউএস ডলারের ওপরে। তিনি অস্ত্র সরবরাহকারী হিসেবে আন্তর্জাতিকভাবে ব্যাপক পরিচিত। ডা. মুসা ১৯৯৭ সালে যুক্তরাজ্যের নির্বাচনে অনুদান দিতে চেয়ে সমালোচনার মুখে পড়েন। লেবার পার্টির প্রার্থী টনি ব্লেয়ার নির্বাচনী প্রচারণা চালানোর জন্য তার পাঁচ মিলিয়ন ডলার অনুদান প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। উপমহাদেশের শীর্ষস্থানীয় এই ধনী এক বিলিয়ন পাউন্ড উপার্জন করেছেন বেশিরভাগ ট্যাঙ্ক, যুদ্ধবিমান, ক্ষেপণাস্ত্র বেচাকেনার ব্যবসা করে।
সূত্র আরও জানায়, ২০১১ সালের ২৪ জুন মুসার ব্যাংক হিসাব তলব করেছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। একই সঙ্গে তার নো ইউর কাস্টমার (কেওয়াইসি) ফর্মের সব তথ্য জানতে চেয়েছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। দুদকের চাহিদার ভিত্তিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক মুসার ব্যাংক হিসাব তলব করলেও রহস্যজনক কারণে এ বিষয়ে কোনো অগ্রগতি হয়নি।