www.24banglanewspaper.com
গ্যাস ও বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হলে লাগাতার কর্মসূচির হুমকি দিয়েছে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট। রোববার নয়া পল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ২০ দলীয় জোটের মহাসচিবদের বৈঠক শেষে এক সংবাদ সম্মেলন থেকে এ হুমকি দেয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, যেদিন দাম বাড়ানোর ঘোষণা আসবে সেদিন থেকেই লাগাতার কর্মসূচি শুরু হবে। কী কর্মসূচি দেয়া হবে তা পরে জানানো হবে বলে জানান ফখরুল।
সরকারের বিভিন্ন কর্মকান্ডের সমালোচনা করে মির্জা আলমগীর বলেন, বিশ্ববাজারে তেলের মূল্য অনেক কমেছে। অথচ বাংলাদেশের বাজারে এর কোনো প্রভাব পড়েনি। এর মধ্যে সরকার আবারো গ্যাস-বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সরকারের দুর্নীতি ও লুটপাটের জন্যই মূল্য বৃদ্ধির এ সিদ্ধান্ত নেয়া হচ্ছে দাবি করে তিনি বলেন, এর আগেও বর্তমান সরকার কয়েক দফা গ্যাস-বিদ্যুতের দাম বাড়িয়েছিল।
গত শুক্রবার সংবাদ সম্মেলনে শেখ হাসিনার বক্তব্যে কূটনীতিক সম্পর্কে নীতিবাচক প্রভাব পড়বে দাবি করে মির্জা আলমগীর বলেন, সংবাদ সম্মেলনে তিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে যে ভাষায় কথা বলেছেন তা রুচিহীন ও রাজনৈতিক শিস্টাচার বহির্ভূত। শেখ হাসিনার বক্তব্যে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।
প্রসঙ্গত, সব ধরনের গ্রাহকের গ্যাসের দাম ৫ থেকে ১২২ শতাংশ বাড়ানোর একটি প্রস্তাব বর্তমানে পেট্রোবাংলার বিবেচনাধীন। এছাড়া বিইআরসিতে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর প্রস্তাবও গত নির্বাচনের আগে থেকে ঝুলে আছে।
গ্যাস-বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর এই উদ্যোগের বিরোধিতা করে আসছে বিএনপি। বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) ও বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ) এবং জাতীয় তেল গ্যাস ও বিদ্যুৎ বন্দর রক্ষা কমিটিও গ্যাসের দাম বাড়ানোর উদ্যোগের প্রতিবাদে কর্মসূচি পালন করেছে।
গ্যাস ও বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হলে লাগাতার কর্মসূচির হুমকি দিয়েছে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট। রোববার নয়া পল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ২০ দলীয় জোটের মহাসচিবদের বৈঠক শেষে এক সংবাদ সম্মেলন থেকে এ হুমকি দেয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, যেদিন দাম বাড়ানোর ঘোষণা আসবে সেদিন থেকেই লাগাতার কর্মসূচি শুরু হবে। কী কর্মসূচি দেয়া হবে তা পরে জানানো হবে বলে জানান ফখরুল।
সরকারের বিভিন্ন কর্মকান্ডের সমালোচনা করে মির্জা আলমগীর বলেন, বিশ্ববাজারে তেলের মূল্য অনেক কমেছে। অথচ বাংলাদেশের বাজারে এর কোনো প্রভাব পড়েনি। এর মধ্যে সরকার আবারো গ্যাস-বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সরকারের দুর্নীতি ও লুটপাটের জন্যই মূল্য বৃদ্ধির এ সিদ্ধান্ত নেয়া হচ্ছে দাবি করে তিনি বলেন, এর আগেও বর্তমান সরকার কয়েক দফা গ্যাস-বিদ্যুতের দাম বাড়িয়েছিল।
গত শুক্রবার সংবাদ সম্মেলনে শেখ হাসিনার বক্তব্যে কূটনীতিক সম্পর্কে নীতিবাচক প্রভাব পড়বে দাবি করে মির্জা আলমগীর বলেন, সংবাদ সম্মেলনে তিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে যে ভাষায় কথা বলেছেন তা রুচিহীন ও রাজনৈতিক শিস্টাচার বহির্ভূত। শেখ হাসিনার বক্তব্যে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।
প্রসঙ্গত, সব ধরনের গ্রাহকের গ্যাসের দাম ৫ থেকে ১২২ শতাংশ বাড়ানোর একটি প্রস্তাব বর্তমানে পেট্রোবাংলার বিবেচনাধীন। এছাড়া বিইআরসিতে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর প্রস্তাবও গত নির্বাচনের আগে থেকে ঝুলে আছে।
গ্যাস-বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর এই উদ্যোগের বিরোধিতা করে আসছে বিএনপি। বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) ও বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ) এবং জাতীয় তেল গ্যাস ও বিদ্যুৎ বন্দর রক্ষা কমিটিও গ্যাসের দাম বাড়ানোর উদ্যোগের প্রতিবাদে কর্মসূচি পালন করেছে।