www.24banglanewspaper.com
কুষ্টিয়ার মিরপুরে পুলিশের সাথে কথিত বন্দুকযুদ্ধে পূর্ববাংলা কমিউনিস্ট পার্টির (এমএল জনযুদ্ধ) আঞ্চলিক নেতা এনামূল হক (৩৫) নিহত হয়েছে। সে মিরপুর উপজেলার মালিহাদ ইউনিয়নের আসাননগরের রবিউল ইসলামের ছেলে।
রোববার রাত সাড়ে ৩ টার দিকে মিরপুর পৌরসভার ভাঙা বটতলায় শহিদুল মালিথার ইটভাটায় এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করেছে।
মিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী জালাল উদ্দিন জানান, রোববার রাত ৩টার দিকে চরমপন্থি দলের সদস্যরা শহিদুলের ইটভাটায় চাঁদা নিতে আসে। এ সংবাদে মিরপুর থানা ও জেলা গোয়েন্দা পুলিশের একটি যৌথ দল আগে থেকেই সেখানে ওঁৎ পেতে ছিল। এসময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে চরমপন্থিরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। আধাঘণ্টা ধরে চলা বন্দুকযুদ্ধের এক পর্যায়ে চরমপন্থীরা পিছু হটে পালিয়ে যায়।
এরপর পুলিশ ঘটনাস্থল তল্লাশি করে গুলিবিদ্ধ জনযুদ্ধের আঞ্চলিক নেতা এনামুল হকের গুলিবিদ্ধ লাশ, ১টি দেশি তৈরী এলজি বন্দুক ও ৩ রাউন্ড বন্দুকের তাজা গুলি, ৪ রাউন্ড গুলির খোসা ও ১টি বড় ছোরা উদ্ধার করে।
কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সোহেল রেজা জানান, নিহত চরমপন্থি নেতা এনামূল হক দল গোছাতে নতুন করে চাঁদাবাজি শুরু করেছিল। তার বিরুদ্ধে কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, চুয়াডাঙ্গা ও আলমডাঙ্গার বিভিন্ন থানায় ৭টি হত্যাসহ ডাকাতি, অপহরণ, অস্ত্র ও চাঁদাবাজির মোট ২৪টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে দু’টি মামলায় সে ২৪ বছরের সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি ছিল।
কুষ্টিয়ার মিরপুরে পুলিশের সাথে কথিত বন্দুকযুদ্ধে পূর্ববাংলা কমিউনিস্ট পার্টির (এমএল জনযুদ্ধ) আঞ্চলিক নেতা এনামূল হক (৩৫) নিহত হয়েছে। সে মিরপুর উপজেলার মালিহাদ ইউনিয়নের আসাননগরের রবিউল ইসলামের ছেলে।
রোববার রাত সাড়ে ৩ টার দিকে মিরপুর পৌরসভার ভাঙা বটতলায় শহিদুল মালিথার ইটভাটায় এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করেছে।
মিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী জালাল উদ্দিন জানান, রোববার রাত ৩টার দিকে চরমপন্থি দলের সদস্যরা শহিদুলের ইটভাটায় চাঁদা নিতে আসে। এ সংবাদে মিরপুর থানা ও জেলা গোয়েন্দা পুলিশের একটি যৌথ দল আগে থেকেই সেখানে ওঁৎ পেতে ছিল। এসময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে চরমপন্থিরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। আধাঘণ্টা ধরে চলা বন্দুকযুদ্ধের এক পর্যায়ে চরমপন্থীরা পিছু হটে পালিয়ে যায়।
এরপর পুলিশ ঘটনাস্থল তল্লাশি করে গুলিবিদ্ধ জনযুদ্ধের আঞ্চলিক নেতা এনামুল হকের গুলিবিদ্ধ লাশ, ১টি দেশি তৈরী এলজি বন্দুক ও ৩ রাউন্ড বন্দুকের তাজা গুলি, ৪ রাউন্ড গুলির খোসা ও ১টি বড় ছোরা উদ্ধার করে।
কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সোহেল রেজা জানান, নিহত চরমপন্থি নেতা এনামূল হক দল গোছাতে নতুন করে চাঁদাবাজি শুরু করেছিল। তার বিরুদ্ধে কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, চুয়াডাঙ্গা ও আলমডাঙ্গার বিভিন্ন থানায় ৭টি হত্যাসহ ডাকাতি, অপহরণ, অস্ত্র ও চাঁদাবাজির মোট ২৪টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে দু’টি মামলায় সে ২৪ বছরের সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি ছিল।