খুলনা,
১৯ সেপ্টেম্বর- পরকীয়া প্রেম থেকে ফিরাতে না পেরে ক্ষুব্ধ স্ত্রী নুপুর
বালা (৩৫) তার স্বামী মিহির বালার (৪১) পুরুষাঙ্গ কেটে ফেলেছে।
শুক্রবার ভোরের দিকে জেলার ডুমরিয়া উপজেলার রঘুনাথপুর ইউনিয়নের গ্রজেন্দ্রপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
এলাকাবাসী জানায়, গজেন্দ্রপুর গ্রামের মিহির বালা স্থানীয় শাহপুর বাজারে জনৈক বাবুলের মুদী দোকানের কর্মচারী। তিনি পরকীয়া প্রেমে জড়িয়ে পড়েন। তার স্ত্রী নুপুর বালা তাকে পরকীয়া প্রেম থেকে ফেরানের চেষ্টা করেন। কিন্তু মিহির যেনো অতলে হারিয়ে গেছে।
কিছুতেই তাকে সেই নিষিদ্ধ টান থেকে ফেরাতে পারেনি তার স্ত্রী নূপুর। এ ব্যাপারটা নিয়ে প্রায় স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হয়। তারই ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তাদের মধ্যে পুরনায় এ নিয়ে ঝগড়া হয়। পরে রাতে স্বামী মিহির বালা ঘুমিয়ে পড়লে নুপুর তার পুরুষাঙ্গ কেটে ফেলে।
গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় মিহিরকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এদিকে প্রতিবেশীরা এ ঘটনায় নুপুরকে আটকে রাখে। এক পর্যায়ে গ্রাম্য চৌকিদার (গ্রাম পুলিশ) পবিত্র মণ্ডল নুপুর বালাকে বাড়ির উঠানে লোহার শিকল দিয়ে বেঁধে রাখে।
এ বিষয়ে রঘুনাথপুর ইউনিয়ন পরিষদেও চেয়ারম্যান গাজী তফসির আহমেদ বলেন, ‘নুপুর যে অপরাধ করেছে তাকে শিকল দিয়ে বেঁধে রাখাই ঠিক হয়েছে। তার বিচার হওয়া উচিৎ।’
মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থার খুলনার কো-অর্ডিনেটর (সমন্বয়কারী) অ্যাডভোকেট মোমিনুল ইসলাম জানান, কাউকে লোহার শিকল দিয়ে বেঁধে রাখা মানবাধিকার লঙ্ঘনের সামিল। যারা এ কাজ করেছে তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে।
রঘুনাথপুর পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের দায়িত্বরত কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক মো. ওমর ফারুক জানান, এলাকাবাসীর মাধ্যমে জানতে পেরেছি এক নারী তার স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে ফেলেছে। ওই নারীকে চৌকিদার বেঁধে রেখেছে। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি।
- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/40590#sthash.Wb39hNAj.dpuf
শুক্রবার ভোরের দিকে জেলার ডুমরিয়া উপজেলার রঘুনাথপুর ইউনিয়নের গ্রজেন্দ্রপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
এলাকাবাসী জানায়, গজেন্দ্রপুর গ্রামের মিহির বালা স্থানীয় শাহপুর বাজারে জনৈক বাবুলের মুদী দোকানের কর্মচারী। তিনি পরকীয়া প্রেমে জড়িয়ে পড়েন। তার স্ত্রী নুপুর বালা তাকে পরকীয়া প্রেম থেকে ফেরানের চেষ্টা করেন। কিন্তু মিহির যেনো অতলে হারিয়ে গেছে।
কিছুতেই তাকে সেই নিষিদ্ধ টান থেকে ফেরাতে পারেনি তার স্ত্রী নূপুর। এ ব্যাপারটা নিয়ে প্রায় স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হয়। তারই ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তাদের মধ্যে পুরনায় এ নিয়ে ঝগড়া হয়। পরে রাতে স্বামী মিহির বালা ঘুমিয়ে পড়লে নুপুর তার পুরুষাঙ্গ কেটে ফেলে।
গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় মিহিরকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এদিকে প্রতিবেশীরা এ ঘটনায় নুপুরকে আটকে রাখে। এক পর্যায়ে গ্রাম্য চৌকিদার (গ্রাম পুলিশ) পবিত্র মণ্ডল নুপুর বালাকে বাড়ির উঠানে লোহার শিকল দিয়ে বেঁধে রাখে।
এ বিষয়ে রঘুনাথপুর ইউনিয়ন পরিষদেও চেয়ারম্যান গাজী তফসির আহমেদ বলেন, ‘নুপুর যে অপরাধ করেছে তাকে শিকল দিয়ে বেঁধে রাখাই ঠিক হয়েছে। তার বিচার হওয়া উচিৎ।’
মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থার খুলনার কো-অর্ডিনেটর (সমন্বয়কারী) অ্যাডভোকেট মোমিনুল ইসলাম জানান, কাউকে লোহার শিকল দিয়ে বেঁধে রাখা মানবাধিকার লঙ্ঘনের সামিল। যারা এ কাজ করেছে তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে।
রঘুনাথপুর পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের দায়িত্বরত কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক মো. ওমর ফারুক জানান, এলাকাবাসীর মাধ্যমে জানতে পেরেছি এক নারী তার স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে ফেলেছে। ওই নারীকে চৌকিদার বেঁধে রেখেছে। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি।
- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/40590#sthash.Wb39hNAj.dpuf