রাজধানীর শাহজাহানপুর রেলওয়ে কলোনির পরিত্যক্ত পাইপের গভীরে ময়লা-আবর্জনা ও কীট-পতঙ্গ ছাড়া মানব অস্তিত্ব নেই স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের এমন ঘোষণার পরও শিশু জিহাদকে উদ্ধারের জন্য আবারও নিষ্ফল অভিযানে নামে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। কিন্তু আবারও হতাশার খবর। ফায়ার সার্ভিস কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে পাইপের ভেতরে জিহাদের সন্ধান মেলেনি। শনিবার সকাল ৮টা থেকে এ অভিযান শুরু হয়। বেলা ১২টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক জানান, পাইপের ভেতর জিহাদের অস্তিত্ব নেই। এর আগে শুক্রবার বিকাল থেকে উদ্ধার তৎপরতা চালিয়ে রাত ৩টার দিকে কার্যক্রম গুটিয়ে নিয়েছিল ফায়ার সার্ভিস।এরপর সাংবাদিকদের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী জানান, পাইপের ৩০০ ফুট গভীরে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন ক্যামেরা নামিয়ে সেখানে কোন মানুষের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। পাইপের গভীরে ময়লা-আবর্জনাসহ টিকটিকি ও কীট-পতঙ্গ দেখা গেছে। আমরা নিশ্চিত পাইপের ভেতরে কোন মানুষ নেই। তবে তারপরও ফায়ার সার্ভিসকে আরো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখতে বলা হয়েছে।ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার আলী আহমেদ খান এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, সর্বশেষ চেষ্টা হিসেবে জিহাদকে সনাক্ত ও উদ্ধারে পাইপের ভেতর থেকে দেশীয় পদ্ধতিতে ময়লা-আবর্জনা বের করে আনার চেষ্টা করা হয়েছে। এর মাধ্যমে আবর্জনার ভেতর কিংবা নিচে জিহাদ থাকলে তাকে উদ্ধার করা যাবে বলে মনে করেছি। এছাড়া আবারো গর্তের গভীরে ক্যামেরা নামানো হয়েছিল। কিন্তু পাইপের ভেতরে শিশু জিহাদের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি।সাড়ে তিন বছরে শিশু জিহাদ পাইপ সংলগ্ন মাঠে খেলতে এসে শুক্রবার বিকেল ৪টার দিকে পরিত্যক্ত ওই পাইপের ভেতর পড়ে যায় বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা। www.24banglanewspaper.com
গর্তে মানব অস্তিত্ব নেই ঘোষণার পরও নিষ্ফল অভিযান
রাজধানীর শাহজাহানপুর রেলওয়ে কলোনির পরিত্যক্ত পাইপের গভীরে ময়লা-আবর্জনা ও কীট-পতঙ্গ ছাড়া মানব অস্তিত্ব নেই স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের এমন ঘোষণার পরও শিশু জিহাদকে উদ্ধারের জন্য আবারও নিষ্ফল অভিযানে নামে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। কিন্তু আবারও হতাশার খবর। ফায়ার সার্ভিস কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে পাইপের ভেতরে জিহাদের সন্ধান মেলেনি। শনিবার সকাল ৮টা থেকে এ অভিযান শুরু হয়। বেলা ১২টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক জানান, পাইপের ভেতর জিহাদের অস্তিত্ব নেই। এর আগে শুক্রবার বিকাল থেকে উদ্ধার তৎপরতা চালিয়ে রাত ৩টার দিকে কার্যক্রম গুটিয়ে নিয়েছিল ফায়ার সার্ভিস।এরপর সাংবাদিকদের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী জানান, পাইপের ৩০০ ফুট গভীরে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন ক্যামেরা নামিয়ে সেখানে কোন মানুষের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। পাইপের গভীরে ময়লা-আবর্জনাসহ টিকটিকি ও কীট-পতঙ্গ দেখা গেছে। আমরা নিশ্চিত পাইপের ভেতরে কোন মানুষ নেই। তবে তারপরও ফায়ার সার্ভিসকে আরো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখতে বলা হয়েছে।ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার আলী আহমেদ খান এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, সর্বশেষ চেষ্টা হিসেবে জিহাদকে সনাক্ত ও উদ্ধারে পাইপের ভেতর থেকে দেশীয় পদ্ধতিতে ময়লা-আবর্জনা বের করে আনার চেষ্টা করা হয়েছে। এর মাধ্যমে আবর্জনার ভেতর কিংবা নিচে জিহাদ থাকলে তাকে উদ্ধার করা যাবে বলে মনে করেছি। এছাড়া আবারো গর্তের গভীরে ক্যামেরা নামানো হয়েছিল। কিন্তু পাইপের ভেতরে শিশু জিহাদের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি।সাড়ে তিন বছরে শিশু জিহাদ পাইপ সংলগ্ন মাঠে খেলতে এসে শুক্রবার বিকেল ৪টার দিকে পরিত্যক্ত ওই পাইপের ভেতর পড়ে যায় বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা। www.24banglanewspaper.com