বিএনপির যে কোনো মূল্যে সমাবেশ করার ঘোষণা আওয়ামী লীগ দলীয়ভাবে মোকাবেলা করবে বলে উল্লেখ করেছেন ক্ষমতাসীন দলটির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ। তিনি বলেন, বিএনপি নেতারা কাগুজে এবং মিডিয়ার বাঘ। ৫ জানুয়ারি কোনো সংঘাত হবে না। সেদিন তাদের কাউকে খুঁজেও পাওয়া যাবে না। হানিফ ৫ জানুয়ারি তার দল ও জোটের পক্ষে বিস্তারিত কর্মসূচি ঘোষণা করেন। শুক্রবার ধানমণ্ডিতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক যৌথসভা শেষে সংবাদ ব্রিফিংয়ে এবং সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে হানিফ এসব কথা বলেন। ৫ জানুয়ারি গণতন্ত্রের বিজয় দিবস ও ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস সফল করার লক্ষ্যে যৌথ সভাটি অনুষ্ঠিত হয়। এতে ঢাকা মহানগরের অন্তর্গত দলীয় জাতীয় সংসদ সদস্য এবং যেসব থানায় দলীয় সংসদ সদস্য নেই, সেসব থানার সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকরা উপস্থিত ছিলেন।বিএনপির যে কোনো মূল্যে সমাবেশ করার ঘোষণায় সংঘাতের আশংকা করছেন কিনা সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে হানিফ বলেন, আমরা বলতে পারি যারা এই কাগুজে বাঘ-মিডিয়া বাঘ, যারা মিডিয়াতে হুংকার দিচ্ছেন, ৫ তারিখে তাদের খুঁজে পাবেন না আপনারা।বিএনপির চ্যালেঞ্জ দলীয়ভাবে মোকাবেলা করতে আওয়ামী লীগের প্রস্তুতি কী এমন প্রশ্নের জবাবে হানিফ বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের আন্দোলন-সংগ্রাম বা নির্বাচন প্রস্তুতির প্রয়োজন হয় না। জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠা হয়েছিল। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু দলটিকে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। আমরা সবসময় জনগণের পাশে ছিলাম, ভবিষ্যতেও পাশে থাকব। জনগণকে পাশে নিয়ে যে কোনো অশুভ শক্তিকে মোকাবেলা করার ক্ষমতা আমরা রাখি।তিনি আওয়ামী লীগের বিভিন্ন কর্মসূচি ঘোষণা করতে গিয়ে বলেন, ৫ জানুয়ারি রাজধানীসহ সারা দেশে প্রতিটি নির্বাচনী এলাকায় সকাল থেকে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ বাজানো হবে। এরপর প্রতিটি সংসদীয় এলাকা, পাড়া-মহল্লা থেকে নেতাকর্মীদের নিয়ে বর্ণাঢ্য বিজয় র্যালি করা হবে। এজন্য রাজধানীর ১৬টি পয়েন্টে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের ১৬টি টিমের নেতৃত্বে এসব এলাকায় বিজয় র্যালি বের করা হবে। এছাড়াও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে দুপুর আড়াইটায় কেন্দ্রীয়ভাবে একটি সমাবেশে অনুষ্ঠিত হবে।যৌথসভায় আরও উপস্থিত ছিলেন- আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন, সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, আহমদ হোসেন, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য ড. বদিউজ্জামান ভূঁইয়া ডাবলু, ড. আবদুর রাজ্জাক, ফরিদুন্নাহার লাইলী, ফজিলাতুন্নেসা ইন্দিরা, কার্যনির্বাহী সদস্য এনামুল হক শামীম, সুজিত রায় নন্দী, অ্যাডভোকেট মমতাজ উদ্দিন মেহেদী, আবদুস সোবহান গোলাপ প্রমুখ।মহানগর আওয়ামী লীগের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এমএ আজিজ, সাধারণ সম্পাদক ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা এবং ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ, ভারপ্রাপ্ত দফতর সম্পাদক সহিদুল ইসলাম মিলন, সংসদ সদস্য ফজলে নূর তাপস, ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লা, হাবিবুর রহমান মোল্লা প্রমুখ www.24banglanewspaper.com
৫ জানুয়ারি বিএনপির কাগুজে বাঘদের খুঁজে পাওয়া যাবে না
বিএনপির যে কোনো মূল্যে সমাবেশ করার ঘোষণা আওয়ামী লীগ দলীয়ভাবে মোকাবেলা করবে বলে উল্লেখ করেছেন ক্ষমতাসীন দলটির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ। তিনি বলেন, বিএনপি নেতারা কাগুজে এবং মিডিয়ার বাঘ। ৫ জানুয়ারি কোনো সংঘাত হবে না। সেদিন তাদের কাউকে খুঁজেও পাওয়া যাবে না। হানিফ ৫ জানুয়ারি তার দল ও জোটের পক্ষে বিস্তারিত কর্মসূচি ঘোষণা করেন। শুক্রবার ধানমণ্ডিতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক যৌথসভা শেষে সংবাদ ব্রিফিংয়ে এবং সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে হানিফ এসব কথা বলেন। ৫ জানুয়ারি গণতন্ত্রের বিজয় দিবস ও ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস সফল করার লক্ষ্যে যৌথ সভাটি অনুষ্ঠিত হয়। এতে ঢাকা মহানগরের অন্তর্গত দলীয় জাতীয় সংসদ সদস্য এবং যেসব থানায় দলীয় সংসদ সদস্য নেই, সেসব থানার সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকরা উপস্থিত ছিলেন।বিএনপির যে কোনো মূল্যে সমাবেশ করার ঘোষণায় সংঘাতের আশংকা করছেন কিনা সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে হানিফ বলেন, আমরা বলতে পারি যারা এই কাগুজে বাঘ-মিডিয়া বাঘ, যারা মিডিয়াতে হুংকার দিচ্ছেন, ৫ তারিখে তাদের খুঁজে পাবেন না আপনারা।বিএনপির চ্যালেঞ্জ দলীয়ভাবে মোকাবেলা করতে আওয়ামী লীগের প্রস্তুতি কী এমন প্রশ্নের জবাবে হানিফ বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের আন্দোলন-সংগ্রাম বা নির্বাচন প্রস্তুতির প্রয়োজন হয় না। জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠা হয়েছিল। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু দলটিকে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। আমরা সবসময় জনগণের পাশে ছিলাম, ভবিষ্যতেও পাশে থাকব। জনগণকে পাশে নিয়ে যে কোনো অশুভ শক্তিকে মোকাবেলা করার ক্ষমতা আমরা রাখি।তিনি আওয়ামী লীগের বিভিন্ন কর্মসূচি ঘোষণা করতে গিয়ে বলেন, ৫ জানুয়ারি রাজধানীসহ সারা দেশে প্রতিটি নির্বাচনী এলাকায় সকাল থেকে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ বাজানো হবে। এরপর প্রতিটি সংসদীয় এলাকা, পাড়া-মহল্লা থেকে নেতাকর্মীদের নিয়ে বর্ণাঢ্য বিজয় র্যালি করা হবে। এজন্য রাজধানীর ১৬টি পয়েন্টে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের ১৬টি টিমের নেতৃত্বে এসব এলাকায় বিজয় র্যালি বের করা হবে। এছাড়াও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে দুপুর আড়াইটায় কেন্দ্রীয়ভাবে একটি সমাবেশে অনুষ্ঠিত হবে।যৌথসভায় আরও উপস্থিত ছিলেন- আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন, সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, আহমদ হোসেন, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য ড. বদিউজ্জামান ভূঁইয়া ডাবলু, ড. আবদুর রাজ্জাক, ফরিদুন্নাহার লাইলী, ফজিলাতুন্নেসা ইন্দিরা, কার্যনির্বাহী সদস্য এনামুল হক শামীম, সুজিত রায় নন্দী, অ্যাডভোকেট মমতাজ উদ্দিন মেহেদী, আবদুস সোবহান গোলাপ প্রমুখ।মহানগর আওয়ামী লীগের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এমএ আজিজ, সাধারণ সম্পাদক ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা এবং ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ, ভারপ্রাপ্ত দফতর সম্পাদক সহিদুল ইসলাম মিলন, সংসদ সদস্য ফজলে নূর তাপস, ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লা, হাবিবুর রহমান মোল্লা প্রমুখ www.24banglanewspaper.com