ঢাকা,
০১ অক্টোবর- অর্থপাচার ও জঙ্গী অর্থায়ন নিয়ন্ত্রণে মানিলন্ডারিং আইন-২০১২
সংশোধন করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সরকার। সংশোধনীতে শাস্তির মেয়াদ বৃদ্ধিসহ
বড় অঙ্কের আর্থিক দণ্ডের বিধান রাখা হবে। বর্তমান আইনে কেউ মানিলন্ডারিং
করলে অথবা চেষ্টা বা এতে সহযোগিতা করলে তার সর্বোচ্চ ১২ বছর ও সর্বনিম্ন ৪
বছর কারাদণ্ডের বিধান রয়েছে। এছাড়া এই অপরাধের জন্য ১০ লাখ টাকা জরিমানার
বিধান রাখা রয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয় বলছে, জঙ্গী অর্থায়নসহ যেভাবে
সেকেন্ডহোম করার নামে দেশ থেকে টাকা পাচার হচ্ছে, তাতে এই আইন পরিবর্তন করা
প্রয়োজন। জঙ্গী অর্থায়ন বন্ধ করতে হলে শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ড কিংবা
যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের বিধান করতে হবে। খবর সংশ্লিষ্ট সূত্রের।
জানা গেছে, জঙ্গী অর্থায়ন নিয়ন্ত্রণে সন্ত্রাসবিরোধী আইন ২০০৯ কার্যকর এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ সংশোধন করার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। এছাড়া মানিলন্ডারিং করে যেসব অর্থ দেশ থেকে পাচার করা হয়েছে তা দ্রুত ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে কর্মকৌশল নির্ধারণ করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়।
সরকারের কাছে তথ্য রয়েছে, কয়েকটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির অপচেষ্টা করছে। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আল কায়দা এবং নতুন জন্ম নেয়া আইএস বাংলাদেশের জন্যও হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া দেশেও ইসলামী জঙ্গীবাদ ব্যাপকভাবে বিস্তার লাভ করার আশঙ্কা করছে সরকার। পাশাপাশি যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল এবং দেশে জঙ্গীবাদ সৃষ্টিতে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর পেছনে দেশীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে অর্থায়ন করার আভাস পাওয়া গেছে। এই বাস্তবতায় প্রচলিত আইনটি সংশোধন করা হবে।
এ প্রসঙ্গে অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক উর্ধতন কর্মকর্তা বলেন, টাকা পাচার বন্ধ এবং জঙ্গী অর্থায়ন নিয়ন্ত্রণ করতে সরকার মানিলন্ডারিং আইন-২০১২ সংশোধন করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। ইতোমধ্যে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় এবং প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে মতামত চাওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, মতামতগুলো আসার পর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। বর্তমান আইনে সর্বোচ্চ শাস্তি ১২ বছর এবং ১০ লাখ টাকা আর্থিক জরিমানার বিধান রয়েছে। বর্তমান বাস্তবতায় এটা যথেষ্ট নয়। তাই আইন সংশোধন করে শাস্তির মেয়াদ বাড়ানো হবে।
- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/40990#sthash.vL0xz1pl.dpuf
জানা গেছে, জঙ্গী অর্থায়ন নিয়ন্ত্রণে সন্ত্রাসবিরোধী আইন ২০০৯ কার্যকর এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ সংশোধন করার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। এছাড়া মানিলন্ডারিং করে যেসব অর্থ দেশ থেকে পাচার করা হয়েছে তা দ্রুত ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে কর্মকৌশল নির্ধারণ করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়।
সরকারের কাছে তথ্য রয়েছে, কয়েকটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির অপচেষ্টা করছে। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আল কায়দা এবং নতুন জন্ম নেয়া আইএস বাংলাদেশের জন্যও হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া দেশেও ইসলামী জঙ্গীবাদ ব্যাপকভাবে বিস্তার লাভ করার আশঙ্কা করছে সরকার। পাশাপাশি যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল এবং দেশে জঙ্গীবাদ সৃষ্টিতে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর পেছনে দেশীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে অর্থায়ন করার আভাস পাওয়া গেছে। এই বাস্তবতায় প্রচলিত আইনটি সংশোধন করা হবে।
এ প্রসঙ্গে অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক উর্ধতন কর্মকর্তা বলেন, টাকা পাচার বন্ধ এবং জঙ্গী অর্থায়ন নিয়ন্ত্রণ করতে সরকার মানিলন্ডারিং আইন-২০১২ সংশোধন করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। ইতোমধ্যে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় এবং প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে মতামত চাওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, মতামতগুলো আসার পর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। বর্তমান আইনে সর্বোচ্চ শাস্তি ১২ বছর এবং ১০ লাখ টাকা আর্থিক জরিমানার বিধান রয়েছে। বর্তমান বাস্তবতায় এটা যথেষ্ট নয়। তাই আইন সংশোধন করে শাস্তির মেয়াদ বাড়ানো হবে।
- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/40990#sthash.vL0xz1pl.dpuf
ঢাকা,
০১ অক্টোবর- অর্থপাচার ও জঙ্গী অর্থায়ন নিয়ন্ত্রণে মানিলন্ডারিং আইন-২০১২
সংশোধন করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সরকার। সংশোধনীতে শাস্তির মেয়াদ বৃদ্ধিসহ
বড় অঙ্কের আর্থিক দণ্ডের বিধান রাখা হবে। বর্তমান আইনে কেউ মানিলন্ডারিং
করলে অথবা চেষ্টা বা এতে সহযোগিতা করলে তার সর্বোচ্চ ১২ বছর ও সর্বনিম্ন ৪
বছর কারাদণ্ডের বিধান রয়েছে। এছাড়া এই অপরাধের জন্য ১০ লাখ টাকা জরিমানার
বিধান রাখা রয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয় বলছে, জঙ্গী অর্থায়নসহ যেভাবে
সেকেন্ডহোম করার নামে দেশ থেকে টাকা পাচার হচ্ছে, তাতে এই আইন পরিবর্তন করা
প্রয়োজন। জঙ্গী অর্থায়ন বন্ধ করতে হলে শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ড কিংবা
যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের বিধান করতে হবে। খবর সংশ্লিষ্ট সূত্রের।
জানা গেছে, জঙ্গী অর্থায়ন নিয়ন্ত্রণে সন্ত্রাসবিরোধী আইন ২০০৯ কার্যকর এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ সংশোধন করার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। এছাড়া মানিলন্ডারিং করে যেসব অর্থ দেশ থেকে পাচার করা হয়েছে তা দ্রুত ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে কর্মকৌশল নির্ধারণ করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়।
সরকারের কাছে তথ্য রয়েছে, কয়েকটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির অপচেষ্টা করছে। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আল কায়দা এবং নতুন জন্ম নেয়া আইএস বাংলাদেশের জন্যও হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া দেশেও ইসলামী জঙ্গীবাদ ব্যাপকভাবে বিস্তার লাভ করার আশঙ্কা করছে সরকার। পাশাপাশি যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল এবং দেশে জঙ্গীবাদ সৃষ্টিতে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর পেছনে দেশীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে অর্থায়ন করার আভাস পাওয়া গেছে। এই বাস্তবতায় প্রচলিত আইনটি সংশোধন করা হবে।
এ প্রসঙ্গে অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক উর্ধতন কর্মকর্তা বলেন, টাকা পাচার বন্ধ এবং জঙ্গী অর্থায়ন নিয়ন্ত্রণ করতে সরকার মানিলন্ডারিং আইন-২০১২ সংশোধন করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। ইতোমধ্যে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় এবং প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে মতামত চাওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, মতামতগুলো আসার পর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। বর্তমান আইনে সর্বোচ্চ শাস্তি ১২ বছর এবং ১০ লাখ টাকা আর্থিক জরিমানার বিধান রয়েছে। বর্তমান বাস্তবতায় এটা যথেষ্ট নয়। তাই আইন সংশোধন করে শাস্তির মেয়াদ বাড়ানো হবে।
- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/40990#sthash.vL0xz1pl.dpuf
জানা গেছে, জঙ্গী অর্থায়ন নিয়ন্ত্রণে সন্ত্রাসবিরোধী আইন ২০০৯ কার্যকর এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ সংশোধন করার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। এছাড়া মানিলন্ডারিং করে যেসব অর্থ দেশ থেকে পাচার করা হয়েছে তা দ্রুত ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে কর্মকৌশল নির্ধারণ করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়।
সরকারের কাছে তথ্য রয়েছে, কয়েকটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির অপচেষ্টা করছে। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আল কায়দা এবং নতুন জন্ম নেয়া আইএস বাংলাদেশের জন্যও হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া দেশেও ইসলামী জঙ্গীবাদ ব্যাপকভাবে বিস্তার লাভ করার আশঙ্কা করছে সরকার। পাশাপাশি যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল এবং দেশে জঙ্গীবাদ সৃষ্টিতে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর পেছনে দেশীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে অর্থায়ন করার আভাস পাওয়া গেছে। এই বাস্তবতায় প্রচলিত আইনটি সংশোধন করা হবে।
এ প্রসঙ্গে অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক উর্ধতন কর্মকর্তা বলেন, টাকা পাচার বন্ধ এবং জঙ্গী অর্থায়ন নিয়ন্ত্রণ করতে সরকার মানিলন্ডারিং আইন-২০১২ সংশোধন করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। ইতোমধ্যে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় এবং প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে মতামত চাওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, মতামতগুলো আসার পর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। বর্তমান আইনে সর্বোচ্চ শাস্তি ১২ বছর এবং ১০ লাখ টাকা আর্থিক জরিমানার বিধান রয়েছে। বর্তমান বাস্তবতায় এটা যথেষ্ট নয়। তাই আইন সংশোধন করে শাস্তির মেয়াদ বাড়ানো হবে।
- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/40990#sthash.vL0xz1pl.dpuf
ঢাকা,
০১ অক্টোবর- অর্থপাচার ও জঙ্গী অর্থায়ন নিয়ন্ত্রণে মানিলন্ডারিং আইন-২০১২
সংশোধন করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সরকার। সংশোধনীতে শাস্তির মেয়াদ বৃদ্ধিসহ
বড় অঙ্কের আর্থিক দণ্ডের বিধান রাখা হবে। বর্তমান আইনে কেউ মানিলন্ডারিং
করলে অথবা চেষ্টা বা এতে সহযোগিতা করলে তার সর্বোচ্চ ১২ বছর ও সর্বনিম্ন ৪
বছর কারাদণ্ডের বিধান রয়েছে। এছাড়া এই অপরাধের জন্য ১০ লাখ টাকা জরিমানার
বিধান রাখা রয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয় বলছে, জঙ্গী অর্থায়নসহ যেভাবে
সেকেন্ডহোম করার নামে দেশ থেকে টাকা পাচার হচ্ছে, তাতে এই আইন পরিবর্তন করা
প্রয়োজন। জঙ্গী অর্থায়ন বন্ধ করতে হলে শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ড কিংবা
যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের বিধান করতে হবে। খবর সংশ্লিষ্ট সূত্রের।
জানা গেছে, জঙ্গী অর্থায়ন নিয়ন্ত্রণে সন্ত্রাসবিরোধী আইন ২০০৯ কার্যকর এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ সংশোধন করার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। এছাড়া মানিলন্ডারিং করে যেসব অর্থ দেশ থেকে পাচার করা হয়েছে তা দ্রুত ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে কর্মকৌশল নির্ধারণ করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়।
সরকারের কাছে তথ্য রয়েছে, কয়েকটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির অপচেষ্টা করছে। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আল কায়দা এবং নতুন জন্ম নেয়া আইএস বাংলাদেশের জন্যও হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া দেশেও ইসলামী জঙ্গীবাদ ব্যাপকভাবে বিস্তার লাভ করার আশঙ্কা করছে সরকার। পাশাপাশি যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল এবং দেশে জঙ্গীবাদ সৃষ্টিতে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর পেছনে দেশীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে অর্থায়ন করার আভাস পাওয়া গেছে। এই বাস্তবতায় প্রচলিত আইনটি সংশোধন করা হবে।
এ প্রসঙ্গে অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক উর্ধতন কর্মকর্তা বলেন, টাকা পাচার বন্ধ এবং জঙ্গী অর্থায়ন নিয়ন্ত্রণ করতে সরকার মানিলন্ডারিং আইন-২০১২ সংশোধন করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। ইতোমধ্যে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় এবং প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে মতামত চাওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, মতামতগুলো আসার পর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। বর্তমান আইনে সর্বোচ্চ শাস্তি ১২ বছর এবং ১০ লাখ টাকা আর্থিক জরিমানার বিধান রয়েছে। বর্তমান বাস্তবতায় এটা যথেষ্ট নয়। তাই আইন সংশোধন করে শাস্তির মেয়াদ বাড়ানো হবে।
- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/40990#sthash.vL0xz1pl.dpuf
জানা গেছে, জঙ্গী অর্থায়ন নিয়ন্ত্রণে সন্ত্রাসবিরোধী আইন ২০০৯ কার্যকর এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ সংশোধন করার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। এছাড়া মানিলন্ডারিং করে যেসব অর্থ দেশ থেকে পাচার করা হয়েছে তা দ্রুত ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে কর্মকৌশল নির্ধারণ করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়।
সরকারের কাছে তথ্য রয়েছে, কয়েকটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির অপচেষ্টা করছে। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আল কায়দা এবং নতুন জন্ম নেয়া আইএস বাংলাদেশের জন্যও হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া দেশেও ইসলামী জঙ্গীবাদ ব্যাপকভাবে বিস্তার লাভ করার আশঙ্কা করছে সরকার। পাশাপাশি যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল এবং দেশে জঙ্গীবাদ সৃষ্টিতে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর পেছনে দেশীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে অর্থায়ন করার আভাস পাওয়া গেছে। এই বাস্তবতায় প্রচলিত আইনটি সংশোধন করা হবে।
এ প্রসঙ্গে অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক উর্ধতন কর্মকর্তা বলেন, টাকা পাচার বন্ধ এবং জঙ্গী অর্থায়ন নিয়ন্ত্রণ করতে সরকার মানিলন্ডারিং আইন-২০১২ সংশোধন করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। ইতোমধ্যে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় এবং প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে মতামত চাওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, মতামতগুলো আসার পর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। বর্তমান আইনে সর্বোচ্চ শাস্তি ১২ বছর এবং ১০ লাখ টাকা আর্থিক জরিমানার বিধান রয়েছে। বর্তমান বাস্তবতায় এটা যথেষ্ট নয়। তাই আইন সংশোধন করে শাস্তির মেয়াদ বাড়ানো হবে।
- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/40990#sthash.vL0xz1pl.dpuf
ঢাকা,
০১ অক্টোবর- অর্থপাচার ও জঙ্গী অর্থায়ন নিয়ন্ত্রণে মানিলন্ডারিং আইন-২০১২
সংশোধন করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সরকার। সংশোধনীতে শাস্তির মেয়াদ বৃদ্ধিসহ
বড় অঙ্কের আর্থিক দণ্ডের বিধান রাখা হবে। বর্তমান আইনে কেউ মানিলন্ডারিং
করলে অথবা চেষ্টা বা এতে সহযোগিতা করলে তার সর্বোচ্চ ১২ বছর ও সর্বনিম্ন ৪
বছর কারাদণ্ডের বিধান রয়েছে। এছাড়া এই অপরাধের জন্য ১০ লাখ টাকা জরিমানার
বিধান রাখা রয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয় বলছে, জঙ্গী অর্থায়নসহ যেভাবে
সেকেন্ডহোম করার নামে দেশ থেকে টাকা পাচার হচ্ছে, তাতে এই আইন পরিবর্তন করা
প্রয়োজন। জঙ্গী অর্থায়ন বন্ধ করতে হলে শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ড কিংবা
যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের বিধান করতে হবে। খবর সংশ্লিষ্ট সূত্রের।
জানা গেছে, জঙ্গী অর্থায়ন নিয়ন্ত্রণে সন্ত্রাসবিরোধী আইন ২০০৯ কার্যকর এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ সংশোধন করার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। এছাড়া মানিলন্ডারিং করে যেসব অর্থ দেশ থেকে পাচার করা হয়েছে তা দ্রুত ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে কর্মকৌশল নির্ধারণ করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়।
সরকারের কাছে তথ্য রয়েছে, কয়েকটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির অপচেষ্টা করছে। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আল কায়দা এবং নতুন জন্ম নেয়া আইএস বাংলাদেশের জন্যও হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া দেশেও ইসলামী জঙ্গীবাদ ব্যাপকভাবে বিস্তার লাভ করার আশঙ্কা করছে সরকার। পাশাপাশি যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল এবং দেশে জঙ্গীবাদ সৃষ্টিতে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর পেছনে দেশীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে অর্থায়ন করার আভাস পাওয়া গেছে। এই বাস্তবতায় প্রচলিত আইনটি সংশোধন করা হবে।
এ প্রসঙ্গে অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক উর্ধতন কর্মকর্তা বলেন, টাকা পাচার বন্ধ এবং জঙ্গী অর্থায়ন নিয়ন্ত্রণ করতে সরকার মানিলন্ডারিং আইন-২০১২ সংশোধন করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। ইতোমধ্যে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় এবং প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে মতামত চাওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, মতামতগুলো আসার পর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। বর্তমান আইনে সর্বোচ্চ শাস্তি ১২ বছর এবং ১০ লাখ টাকা আর্থিক জরিমানার বিধান রয়েছে। বর্তমান বাস্তবতায় এটা যথেষ্ট নয়। তাই আইন সংশোধন করে শাস্তির মেয়াদ বাড়ানো হবে।
- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/40990#sthash.vL0xz1pl.dpuf
জানা গেছে, জঙ্গী অর্থায়ন নিয়ন্ত্রণে সন্ত্রাসবিরোধী আইন ২০০৯ কার্যকর এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ সংশোধন করার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। এছাড়া মানিলন্ডারিং করে যেসব অর্থ দেশ থেকে পাচার করা হয়েছে তা দ্রুত ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে কর্মকৌশল নির্ধারণ করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়।
সরকারের কাছে তথ্য রয়েছে, কয়েকটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির অপচেষ্টা করছে। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আল কায়দা এবং নতুন জন্ম নেয়া আইএস বাংলাদেশের জন্যও হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া দেশেও ইসলামী জঙ্গীবাদ ব্যাপকভাবে বিস্তার লাভ করার আশঙ্কা করছে সরকার। পাশাপাশি যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল এবং দেশে জঙ্গীবাদ সৃষ্টিতে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর পেছনে দেশীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে অর্থায়ন করার আভাস পাওয়া গেছে। এই বাস্তবতায় প্রচলিত আইনটি সংশোধন করা হবে।
এ প্রসঙ্গে অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক উর্ধতন কর্মকর্তা বলেন, টাকা পাচার বন্ধ এবং জঙ্গী অর্থায়ন নিয়ন্ত্রণ করতে সরকার মানিলন্ডারিং আইন-২০১২ সংশোধন করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। ইতোমধ্যে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় এবং প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে মতামত চাওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, মতামতগুলো আসার পর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। বর্তমান আইনে সর্বোচ্চ শাস্তি ১২ বছর এবং ১০ লাখ টাকা আর্থিক জরিমানার বিধান রয়েছে। বর্তমান বাস্তবতায় এটা যথেষ্ট নয়। তাই আইন সংশোধন করে শাস্তির মেয়াদ বাড়ানো হবে।
- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/40990#sthash.vL0xz1pl.dpuf