পুরোটা সময় খেলেও মেসি গোল পাননি। ঘণ্টা খানেক খেলে গোল পাননি নেইমার, পরে
তাঁর বদলি হিসেবে নেমে মুনির এল হাদ্দাদিও গোলশূন্য। গোলের দেখা পাননি
পেদ্রোও। সাধারণত বার্সেলোনার দুর্দান্ত এই আক্রমণভাগের যখন এমন একটা দিন
আসে, সেদিন কীভাবে যেন ইনিয়েস্তা-পিকেদের কেউ গোল করে জিতিয়ে দেন দলকে।
কিন্তু পরশু লা রোজালেদায় তাঁরা কেউই পারেননি মালাগার জালে বল পাঠাতে!
উল্টো ৭০ মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে মালাগার ফ্রি-কিকটা ফেরত আসে বার্সার
পোস্টে লেগে। নইলে গোলশূন্য ড্র কেন, হার নিয়েই ফিরতে হতো বার্সাকে।
কতটা নিষ্প্রভ ছিল বার্সেলোনার আক্রমণভাগ সেটা বোঝাতে একটা পরিসংখ্যানই যথেষ্ট। পুরো ম্যাচে মালাগার পোস্টে একটাও শট নেই বার্সেলোনার! ২০০৩-০৪ মৌসুমের পর লা লিগায় এই প্রথম এমন একটা ম্যাচের সাক্ষী হলো বার্সা সমর্থকেরা।
মালাগার বিপক্ষে ম্যাচটা এমন কঠিন হয়ে যাওয়ার একটা কারণ অবশ্য ম্যাচ শেষে খুঁজে পেয়েছেন বার্সা কোচ লুইস এনরিকে, ‘দেখুন, বার্সেলোনার খুব গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় মেসি। সে ভালো না খেললে আমরাও ভালো খেলি না।’ লিওনেল মেসির ব্যর্থতা দলের ওপর কেমন প্রভাব ফেলে সেটারও একটা ব্যাখ্যা দিয়েছেন, ‘আমাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ হলো মাঠে মেসিকে খুঁজে পাওয়া। মেসির সঙ্গে বাকিদের সমন্বয়টা যত ভালো হয়, আমরাও তত বিপজ্জনক হয়ে উঠি। আজ সেই সমন্বয়টাই কঠিন হয়ে গিয়েছিল এবং এর পুরো কৃতিত্বটা আমাদের প্রতিপক্ষের।’
গোল না পাওয়ায় ক্যারিয়ারের (ক্লাব ও দেশের হয়ে) ৪০০তম গোলের মাইলফলক ছোঁয়ার অপেক্ষাটা আরও বাড়ল বার্সেলোনা ফরোয়ার্ডের। তবে মেসিকে নিষ্ক্রিয় রাখতে গিয়ে সব কৌশলেরই আশ্রয় নিয়েছে মালাগা। ম্যাচের মিনিট দশেক বাকি থাকতে আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ডের একটি আক্রমণ মালাগার খেলোয়াড়েরা ব্যর্থ করে দেওয়ার পর হঠাৎই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে মাঠের পরিবেশ। এ সময় মালাগা ডিফেন্ডার ওয়েলিংটন মেসির চোয়াল চেপে ধরে ফেলে দেন মাটিতে। বিস্ময়কর হচ্ছে, এমন আচরণের পরও তাঁকে শুধু হলুদ কার্ড দেখিয়ে সতর্ক করেছেন ম্যাচের স্প্যানিশ রেফারি আলেসান্দ্রো হার্নান্দেজ। ম্যাচ শেষে ওয়েলিংটন আত্মপক্ষ সমর্থনে বলেছেন, মেসি তাঁকে অশ্রাব্য গালি দিয়েছিলেন বলেই ওই কাজ করেছেন!
এই ড্র ম্যাচেও অবশ্য দারুণ এক কীর্তি গড়েছে বার্সেলোনা। লা লিগায় এ পর্যন্ত পাঁচ ম্যাচ খেলে কোনো গোল খায়নি এনরিকের দল। ১৯৭৭-৭৮ মৌসুমের পর এই প্রথম লিগের প্রথম পাঁচ ম্যাচে বার্সার পোস্ট থাকল সুরক্ষিত। পাঁচ ম্যাচে ১৩ পয়েন্ট নিয়ে গতকাল ভ্যালেন্সিয়া–কর্দোভা ম্যাচের আগ পর্যন্ত লিগের শীর্ষস্থানটাও তাদের অধিকারে। এএফপি, মেইল অনলাইন।পুরোটা সময় খেলেও মেসি গোল পাননি। ঘণ্টা খানেক খেলে গোল পাননি নেইমার, পরে তাঁর বদলি হিসেবে নেমে মুনির এল হাদ্দাদিও গোলশূন্য। গোলের দেখা পাননি পেদ্রোও। সাধারণত বার্সেলোনার দুর্দান্ত এই আক্রমণভাগের যখন এমন একটা দিন আসে, সেদিন কীভাবে যেন ইনিয়েস্তা-পিকেদের কেউ গোল করে জিতিয়ে দেন দলকে। কিন্তু পরশু লা রোজালেদায় তাঁরা কেউই পারেননি মালাগার জালে বল পাঠাতে! উল্টো ৭০ মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে মালাগার ফ্রি-কিকটা ফেরত আসে বার্সার পোস্টে লেগে। নইলে গোলশূন্য ড্র কেন, হার নিয়েই ফিরতে হতো বার্সাকে।
কতটা নিষ্প্রভ ছিল বার্সেলোনার আক্রমণভাগ সেটা বোঝাতে একটা পরিসংখ্যানই যথেষ্ট। পুরো ম্যাচে মালাগার পোস্টে একটাও শট নেই বার্সেলোনার! ২০০৩-০৪ মৌসুমের পর লা লিগায় এই প্রথম এমন একটা ম্যাচের সাক্ষী হলো বার্সা সমর্থকেরা।
মালাগার বিপক্ষে ম্যাচটা এমন কঠিন হয়ে যাওয়ার একটা কারণ অবশ্য ম্যাচ শেষে খুঁজে পেয়েছেন বার্সা কোচ লুইস এনরিকে, ‘দেখুন, বার্সেলোনার খুব গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় মেসি। সে ভালো না খেললে আমরাও ভালো খেলি না।’ লিওনেল মেসির ব্যর্থতা দলের ওপর কেমন প্রভাব ফেলে সেটারও একটা ব্যাখ্যা দিয়েছেন, ‘আমাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ হলো মাঠে মেসিকে খুঁজে পাওয়া। মেসির সঙ্গে বাকিদের সমন্বয়টা যত ভালো হয়, আমরাও তত বিপজ্জনক হয়ে উঠি। আজ সেই সমন্বয়টাই কঠিন হয়ে গিয়েছিল এবং এর পুরো কৃতিত্বটা আমাদের প্রতিপক্ষের।’
গোল না পাওয়ায় ক্যারিয়ারের (ক্লাব ও দেশের হয়ে) ৪০০তম গোলের মাইলফলক ছোঁয়ার অপেক্ষাটা আরও বাড়ল বার্সেলোনা ফরোয়ার্ডের। তবে মেসিকে নিষ্ক্রিয় রাখতে গিয়ে সব কৌশলেরই আশ্রয় নিয়েছে মালাগা। ম্যাচের মিনিট দশেক বাকি থাকতে আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ডের একটি আক্রমণ মালাগার খেলোয়াড়েরা ব্যর্থ করে দেওয়ার পর হঠাৎই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে মাঠের পরিবেশ। এ সময় মালাগা ডিফেন্ডার ওয়েলিংটন মেসির চোয়াল চেপে ধরে ফেলে দেন মাটিতে। বিস্ময়কর হচ্ছে, এমন আচরণের পরও তাঁকে শুধু হলুদ কার্ড দেখিয়ে সতর্ক করেছেন ম্যাচের স্প্যানিশ রেফারি আলেসান্দ্রো হার্নান্দেজ। ম্যাচ শেষে ওয়েলিংটন আত্মপক্ষ সমর্থনে বলেছেন, মেসি তাঁকে অশ্রাব্য গালি দিয়েছিলেন বলেই ওই কাজ করেছেন!
এই ড্র ম্যাচেও অবশ্য দারুণ এক কীর্তি গড়েছে বার্সেলোনা। লা লিগায় এ পর্যন্ত পাঁচ ম্যাচ খেলে কোনো গোল খায়নি এনরিকের দল। ১৯৭৭-৭৮ মৌসুমের পর এই প্রথম লিগের প্রথম পাঁচ ম্যাচে বার্সার পোস্ট থাকল সুরক্ষিত। পাঁচ ম্যাচে ১৩ পয়েন্ট নিয়ে গতকাল ভ্যালেন্সিয়া–কর্দোভা ম্যাচের আগ পর্যন্ত লিগের শীর্ষস্থানটাও তাদের অধিকারে। এএফপি, মেইল অনলাইন।
কতটা নিষ্প্রভ ছিল বার্সেলোনার আক্রমণভাগ সেটা বোঝাতে একটা পরিসংখ্যানই যথেষ্ট। পুরো ম্যাচে মালাগার পোস্টে একটাও শট নেই বার্সেলোনার! ২০০৩-০৪ মৌসুমের পর লা লিগায় এই প্রথম এমন একটা ম্যাচের সাক্ষী হলো বার্সা সমর্থকেরা।
মালাগার বিপক্ষে ম্যাচটা এমন কঠিন হয়ে যাওয়ার একটা কারণ অবশ্য ম্যাচ শেষে খুঁজে পেয়েছেন বার্সা কোচ লুইস এনরিকে, ‘দেখুন, বার্সেলোনার খুব গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় মেসি। সে ভালো না খেললে আমরাও ভালো খেলি না।’ লিওনেল মেসির ব্যর্থতা দলের ওপর কেমন প্রভাব ফেলে সেটারও একটা ব্যাখ্যা দিয়েছেন, ‘আমাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ হলো মাঠে মেসিকে খুঁজে পাওয়া। মেসির সঙ্গে বাকিদের সমন্বয়টা যত ভালো হয়, আমরাও তত বিপজ্জনক হয়ে উঠি। আজ সেই সমন্বয়টাই কঠিন হয়ে গিয়েছিল এবং এর পুরো কৃতিত্বটা আমাদের প্রতিপক্ষের।’
গোল না পাওয়ায় ক্যারিয়ারের (ক্লাব ও দেশের হয়ে) ৪০০তম গোলের মাইলফলক ছোঁয়ার অপেক্ষাটা আরও বাড়ল বার্সেলোনা ফরোয়ার্ডের। তবে মেসিকে নিষ্ক্রিয় রাখতে গিয়ে সব কৌশলেরই আশ্রয় নিয়েছে মালাগা। ম্যাচের মিনিট দশেক বাকি থাকতে আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ডের একটি আক্রমণ মালাগার খেলোয়াড়েরা ব্যর্থ করে দেওয়ার পর হঠাৎই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে মাঠের পরিবেশ। এ সময় মালাগা ডিফেন্ডার ওয়েলিংটন মেসির চোয়াল চেপে ধরে ফেলে দেন মাটিতে। বিস্ময়কর হচ্ছে, এমন আচরণের পরও তাঁকে শুধু হলুদ কার্ড দেখিয়ে সতর্ক করেছেন ম্যাচের স্প্যানিশ রেফারি আলেসান্দ্রো হার্নান্দেজ। ম্যাচ শেষে ওয়েলিংটন আত্মপক্ষ সমর্থনে বলেছেন, মেসি তাঁকে অশ্রাব্য গালি দিয়েছিলেন বলেই ওই কাজ করেছেন!
এই ড্র ম্যাচেও অবশ্য দারুণ এক কীর্তি গড়েছে বার্সেলোনা। লা লিগায় এ পর্যন্ত পাঁচ ম্যাচ খেলে কোনো গোল খায়নি এনরিকের দল। ১৯৭৭-৭৮ মৌসুমের পর এই প্রথম লিগের প্রথম পাঁচ ম্যাচে বার্সার পোস্ট থাকল সুরক্ষিত। পাঁচ ম্যাচে ১৩ পয়েন্ট নিয়ে গতকাল ভ্যালেন্সিয়া–কর্দোভা ম্যাচের আগ পর্যন্ত লিগের শীর্ষস্থানটাও তাদের অধিকারে। এএফপি, মেইল অনলাইন।পুরোটা সময় খেলেও মেসি গোল পাননি। ঘণ্টা খানেক খেলে গোল পাননি নেইমার, পরে তাঁর বদলি হিসেবে নেমে মুনির এল হাদ্দাদিও গোলশূন্য। গোলের দেখা পাননি পেদ্রোও। সাধারণত বার্সেলোনার দুর্দান্ত এই আক্রমণভাগের যখন এমন একটা দিন আসে, সেদিন কীভাবে যেন ইনিয়েস্তা-পিকেদের কেউ গোল করে জিতিয়ে দেন দলকে। কিন্তু পরশু লা রোজালেদায় তাঁরা কেউই পারেননি মালাগার জালে বল পাঠাতে! উল্টো ৭০ মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে মালাগার ফ্রি-কিকটা ফেরত আসে বার্সার পোস্টে লেগে। নইলে গোলশূন্য ড্র কেন, হার নিয়েই ফিরতে হতো বার্সাকে।
কতটা নিষ্প্রভ ছিল বার্সেলোনার আক্রমণভাগ সেটা বোঝাতে একটা পরিসংখ্যানই যথেষ্ট। পুরো ম্যাচে মালাগার পোস্টে একটাও শট নেই বার্সেলোনার! ২০০৩-০৪ মৌসুমের পর লা লিগায় এই প্রথম এমন একটা ম্যাচের সাক্ষী হলো বার্সা সমর্থকেরা।
মালাগার বিপক্ষে ম্যাচটা এমন কঠিন হয়ে যাওয়ার একটা কারণ অবশ্য ম্যাচ শেষে খুঁজে পেয়েছেন বার্সা কোচ লুইস এনরিকে, ‘দেখুন, বার্সেলোনার খুব গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় মেসি। সে ভালো না খেললে আমরাও ভালো খেলি না।’ লিওনেল মেসির ব্যর্থতা দলের ওপর কেমন প্রভাব ফেলে সেটারও একটা ব্যাখ্যা দিয়েছেন, ‘আমাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ হলো মাঠে মেসিকে খুঁজে পাওয়া। মেসির সঙ্গে বাকিদের সমন্বয়টা যত ভালো হয়, আমরাও তত বিপজ্জনক হয়ে উঠি। আজ সেই সমন্বয়টাই কঠিন হয়ে গিয়েছিল এবং এর পুরো কৃতিত্বটা আমাদের প্রতিপক্ষের।’
গোল না পাওয়ায় ক্যারিয়ারের (ক্লাব ও দেশের হয়ে) ৪০০তম গোলের মাইলফলক ছোঁয়ার অপেক্ষাটা আরও বাড়ল বার্সেলোনা ফরোয়ার্ডের। তবে মেসিকে নিষ্ক্রিয় রাখতে গিয়ে সব কৌশলেরই আশ্রয় নিয়েছে মালাগা। ম্যাচের মিনিট দশেক বাকি থাকতে আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ডের একটি আক্রমণ মালাগার খেলোয়াড়েরা ব্যর্থ করে দেওয়ার পর হঠাৎই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে মাঠের পরিবেশ। এ সময় মালাগা ডিফেন্ডার ওয়েলিংটন মেসির চোয়াল চেপে ধরে ফেলে দেন মাটিতে। বিস্ময়কর হচ্ছে, এমন আচরণের পরও তাঁকে শুধু হলুদ কার্ড দেখিয়ে সতর্ক করেছেন ম্যাচের স্প্যানিশ রেফারি আলেসান্দ্রো হার্নান্দেজ। ম্যাচ শেষে ওয়েলিংটন আত্মপক্ষ সমর্থনে বলেছেন, মেসি তাঁকে অশ্রাব্য গালি দিয়েছিলেন বলেই ওই কাজ করেছেন!
এই ড্র ম্যাচেও অবশ্য দারুণ এক কীর্তি গড়েছে বার্সেলোনা। লা লিগায় এ পর্যন্ত পাঁচ ম্যাচ খেলে কোনো গোল খায়নি এনরিকের দল। ১৯৭৭-৭৮ মৌসুমের পর এই প্রথম লিগের প্রথম পাঁচ ম্যাচে বার্সার পোস্ট থাকল সুরক্ষিত। পাঁচ ম্যাচে ১৩ পয়েন্ট নিয়ে গতকাল ভ্যালেন্সিয়া–কর্দোভা ম্যাচের আগ পর্যন্ত লিগের শীর্ষস্থানটাও তাদের অধিকারে। এএফপি, মেইল অনলাইন।